সম্পাদকীয়

পুঁজিবাজার শিগগিরই স্বাভাবিক ধারায় ফিরবেঃ হাসান রহমান

Written by Pujibazar Express

হাসান রহমান। দেশের একজন প্রতিশ্রুতিশীল সফল উদ্যোক্তা। কাজ করছেন পুঁজিবাজারসহ আর্থিক খাতের উন্নয়ন নিয়ে। উন্নত বিশ্বে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করার পর তিনি পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট একাধিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। পরবর্তীতে তিনি এই খাতের একজন উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষ সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান ক্যাপিটেক অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। তিনি আর্থিক খাতে দক্ষ জনবল তৈরির প্রতিষ্ঠান এক্সপার্টস একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা।

অর্থসূচককে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি দেশের পুঁজিবাজারসহ আর্থিক খাতের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরেন। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছে অর্থসূচকের সহযোগী সম্পাদক ইসমত আরা।

অর্থসূচকঃ দেশের পুঁজিবাজারের বর্তমান অবস্থাকে কীভাবে মূল্যায়ন করছেন?

হাসান রহমানঃ আগষ্ট মাস আমাদের শোকের মাস, সাক্ষাতকারের শুরুতে আমি শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করছি মহান স্বাধীনতার স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ তাঁর পরিবারের সকল শহীদ সদস্যদেরকে । বর্তমানে পুঁজিবাজারে কিছুটা অস্থিরতা বিরাজ করছে। এর কারণ, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হওয়া কিছু অকারণ ভীতি। রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রচণ্ড চাপ তৈরি হয়েছে। জ্বালানি তেল ও খাদ্য শস্যসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম অনেক বেড়ে গেছে। বেড়েছে জাহাজ ভাড়া। এতে শ্রীলংকাসহ বিশ্বের অনেক দেশ চরম আর্থিক সঙ্কটে পড়েছে। বাংলাদেশের অবস্থা মোটেও নাজুক নয়। তবুও অনেক বিনিয়োগকারী ভয় পাচ্ছেন পরিস্থিতি নিয়ে। অনেকে দেশের অর্থনীতি নিয়ে নানা নেতিবাচক কথা বলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছেন। বাজারে এরই প্রভাব পড়েছে।

তবে বাজারে এমন অস্থিরতার পেছনে যেহেতু যৌক্তিক কারণ নেই, তাই শিগগিরই বাজার স্বাভাবিক ধারায় ফিরে আসবে বলে আশা করছি। বিশেষ করে বর্তমান সরকার এবং প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম স্যারের নেতৃত্বাধীন কমিশন বাজারের উন্নয়নে খুবই আন্তরিক। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) বেশ কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার স্যারও পুঁজিবাজারের প্রতি ইতিবাচক। পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ নিয়ে যে জটিলতা ছিল, ইতোমধ্যে তার অবসান হয়েছে। সব মিলিয়ে বাজারের জন্য যথেষ্ট অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়েছে। বাজার বর্তমান চাপ সামলে উঠে এক সময় বেশ গতিশীল হয়ে উঠবে।

অর্থসূচকঃ দেশের অর্থনীতির নাজুক অবস্থা নিয়ে জনসাধারণের প্রতিক্রিয়াকে অকারণ উদ্বেগ বলছেন আপনি। এর পেছনে কী যুক্তি আছে?

হাসান রহমানঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার পেছনে অনেকগুলো যুক্তি আছে। শ্রীলংকার সাথে বাংলাদেশের পরিস্থিতিকে মিলিয়ে ফেলা কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়। কারণ শ্রীলংকার বাস্তবতা আর বাংলাদেশের বাস্তবতা অনেক ভিন্ন। শ্রীলংকার অর্থনীতি ছিল মূলত পর্যটনকেন্দ্রিক। ২০১৯ সালে ইস্টার সানডে’তে সন্ত্রাসী হামলার পর থেকে দেশটির পর্যটন খাতে ভাটা লাগে। কমতে থাকে পর্যটকের সংখ্যা। কমতে থাকে এই খাতের আয়। এর পরপরই করোনাভাইরাস অতিমারির ধাক্কা লাগে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো শ্রীলংকার পর্যটন শিল্পও বন্ধ হয়ে যায়। তাতে দেশটির অর্থনীতিতে ধস নামে। এছাড়া করের হার কমানোর কারণে সরকারের রাজস্ব আয় কমে যায়। সব মিলিয়ে অর্থনীতিতে যে নাজুক অবস্থা তৈরি হয়, তা তারা সামলে উঠতে পারেনি। কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনীতি মোটেও পর্যটন-নির্ভর নয়। আমাদের অর্থনীতির তিনটি বড় চালিকা শক্তি আছে। সেগুলো হচ্ছে-কৃষি, রপ্তানি খাত ও রেমিট্যান্স। তিনটি খাতই ভাল পারফর্ম করছে। এ করোনাকালীন সময়েও রপ্তানি আয়ে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি হয়েছে। রেমিট্যান্সের ধারাও ইতিবাচক। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য অনেক বেড়ে যাওয়ায় আমদানি খাতে আগের চেয়ে বেশি ডলার ব্যয় করতে হচ্ছে বলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কিছুটা কমে গেছে। এটিকে অনেকে বড় করে দেখছেন। অকারণে ভয় পাচ্ছেন।

অর্থনীতিতে সৃষ্ট চাপ মোকাবেলায় সরকার ইতোমধ্যে সতর্কতামূলক বেশ কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে। বিলাসী পণ্য আমদানির লাগাম টেনে ধরা হয়েছে। সামগ্রিকভাবে আমদানির বিষয়গুলো মনিটর করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কম গুরুত্বপূর্ণ অনেক অবকাঠামো প্রকল্পের বাস্তবায়ন স্থগিত রাখা হয়েছে। সরকার ব্যয়-সাশ্রয় নীতি গ্রহণ করেছে। জনগণকেও সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে অতীতে অনেক বড় বড় সঙ্কট সফলভাবে মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়েছে এই জাতি। এবারের সঙ্কটও আমরা সহজেই সামলে উঠতে পারবো বলে বিশ্বাস করি।

অর্থসূচকঃ আমরা আবার পুঁজিবাজারে ফিরে আসি। আমাদের পুঁজিবাজারে কী কী চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা আছে বলে মনে করেন?

হাসান রহমানঃ আমাদের পুঁজিবাজারের সম্ভাবনা সীমাহীন। অর্থনীতির আকারের তুলনায় পুঁজিবাজার এখনো অনেক ছোট। পাশের দেশ ভারতে বাজারমূলধনের পরিমাণ জিডিপির ৮০ শতাংশের কাছাকাছি। অথচ আমরা ৩০ শতাংশের ঘরই পেরোতে পারিনি এখনো। তাই এই বাজারে প্রবৃদ্ধির অনেক সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বর্তমান দক্ষ নেতৃত্ব বাজারের পরিধি বাড়ানোর নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। নতুন নতুন প্রোডাক্ট বাজারে আনার উদ্যোগ নিয়েছেন তারা। ইতোমধ্যে একটি কার্যকর বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠার কাজ অনেক দূর এগিয়েছে। চলতি বছরের মধ্যেই এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ) চালু হবে। কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়াও অনেক দূর এগিয়েছে। আগামী এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে এই এক্সচেঞ্জ চালু হবে বলে আশা করা যায়। কিছুদিনের মধ্যেই চালু হবে অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ড। সব মিলিয়ে বাজারে অনেক নতুন প্রোডাক্ট আসতে শুরু করেছে, যা এই বাজারকে বিশ্বমানে উন্নীত করতে সহায়তা করবে। তখন বাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ অনেক বাড়বে। শিল্প-বাণিজ্যের জন্য আরও বেশি করে মূলধন যোগান দিতে পারবে এই বাজার।

অর্থসূচকঃ সর্বশেষ ২০২১-২২ অর্থবছরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বেড়েছে সাড়ে তিন শতাংশের মতো। কিন্তু আপনার কোম্পানি ক্যাপিটেক অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট বাজারের চেয়ে কয়েকগুণ ভাল পারফর্ম করেছে। এ সময়ে ক্যাপিটেকের দুটি ফান্ডের একটি ইউনিট প্রতি ১৯.২০ শতাংশ এবং অপরটি ১৭.৩০ শতাংশ আয় করেছে। পারফরম্যান্সে এই সাফল্য কীভাবে এসেছে?

হাসান রহমানঃ আমাদের সাফল্যের নেপথ্যে অনেকগুলো কারণ রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে- সুশাসন (Good Governance)। আমরা ক্যাপিটেক অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের কার্যক্রম পরিচালনায় সুশাসনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকি। সব ধরনের কমপ্লায়েন্স শতভাগ পরিপালন করে থাকি। আমাদের সাফল্যের আরেকটি কারণ হচ্ছে টিম মোটিভেশন। আমরা সব সময় টিম মেম্বারদেরকে ভাল পারফরম্যান্সের ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করি। পারফরম্যান্সকে স্বীকৃতি দেই এবং পুরস্কৃত করি।

আমি সর্বদা আমার টিমের সদস্যদেরকে বলি, বাজার যখন ভাল থাকে, তখন সবাই ভাল পারফরম্যান্স করে। সেখানে নিজের যোগ্যতা ও দক্ষতা প্রমাণ করার কিছু নাই। বরং তুলনামূলক খারাপ বাজারেই নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করার সুযোগ পাওয়া যায়। তাই এটি হচ্ছে নিজেকে তুলে ধরার সেরা সময়।আমার টিমের সদস্যরা সেটা-ই করেছে।

অর্থসূচকঃ অনেক অ্যাসেট ম্যানেজারের অভিযোগ ও হতাশা, ভাল পারফরম্যান্স করেও সাধারণ বিনিয়োকারীদের কাছ থেকে তেমন সাড়া পাওয়া যায় না। তাদের ফান্ডের বড় বিনিয়োগ আসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে, ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ খুবই কম। সর্বশেষ অর্থবছরের জন্য ক্যাপিটেক অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টও আকর্ষণীয় লভ্যাংশ দিয়েছে। আপনারা ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে কেমন সাড়া পাচ্ছেন?

হাসান রহমানঃ এই জায়গায় আমাদের অভিজ্ঞতাও অন্যদের মতো। অনেক ভাল পারফর্ম করার পরও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে এখনো কাঙ্খিত সাড়া পাওয়া যায়নি। এখনো ইউনিট বিক্রি করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদেরকে পেছনে লেগে থাকতে হয়। বিষয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের মূল উদ্দেশ্যের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

অর্থসূচকঃ বলা হয়ে থাকে, মিউচুয়াল ফান্ড হচ্ছে-ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের জন্য উপযোগী প্রোডাক্ট। কিন্তু আমাদের দেশে বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী মিউচুয়াল ফান্ডের বিনিয়োগ না করে সরাসরি পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে থাকেন। মাঝেমধ্যে পুঁজিবাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠার পেছনে একটি কারণ বড় কারণ বলে মনে করেন বিশ্লেকরা। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী না হওয়ার পেছনে কী কারণ আছে বলে মনে করেন আপনি?

হাসান রহমানঃ আপনি ঠিকই বলেছেন। আমাদের ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের বড় অংশই পুঁজিবাজারে সরাসরি বিনিয়োগ করে থাকেন। অনেক সময় ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে। তাদের তহবিল যেহেতু বড় হয় না, তাই বিনিয়োগ বহুমুখী (Diversify) করা সম্ভব হয় না। পুঁজিবাজারের মতো টেকনিক্যাল বিষয়ে তাদের জ্ঞানের কিছু ঘাটতি থাকে। অনেকে হুজুগে পড়ে বিনিয়োগ করেন, সহজেই গুজবে বিশ্বাস করেন। তাতে একদিকে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হন। বাজার সম্পর্কে তাদের মনে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়। অন্যদিকে এ আচরণের কারণে বাজারও সহজে অস্থির হয়ে পড়ে। তাই ব্যক্তি বিনিয়োগারীদেরকে সরাসরি পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের পরিবর্তে মিউচুয়াল ফান্ডের মাধ্যমে বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে হবে।

এখানে মিউচুয়াল ফান্ডে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ না বাড়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। প্রথমত: মিউচুয়াল ফান্ডের উপর বিনিয়োগকারীদের আস্থার ঘাটতি আছে। অতীতে কিছু কারণে মিউচুয়াল ফান্ড সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। এই নেতিবাচক ভাবমূর্তি এখনো কাটিয়ে উঠা সম্ভব হয়নি। অথচ বর্তমানে বেশিরভাগ সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ও ফান্ডের পারফরম্যান্স অনেক ভাল।

দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে- ব্র্যান্ডিং ও প্রচারের অভাব। বর্তমানে বেশিরভাগ মিউচুয়াল ফান্ড ভাল পারফর্ম করছে। এসব ফান্ড ব্যাংকের এফডিআরের সুদ হারের চেয়ে অনেক বেশি হারে লভ্যাংশ দিচ্ছে। কিন্তু বিনিয়োগকারীসহ দেশের বেশিরভাগ মানুষ তা জানে না।

তৃতীয় কারণ হচ্ছে- মিউচুয়াল ফান্ডের কেনাবেচার পদ্ধতিকে আমরা এখনো ততটা সহজ ও বিনিয়োগকারী-বান্ধব করতে পারিনি।

অর্থসূচকঃ আপনি ব্র্যান্ডিং ও প্রচারের অভাবের কথা বলছিলেন। তো এই বিষয়ে সমস্যাা কোথায়? আপনারা এই খাতের প্রচারের চেষ্টা করছেন না কেন?

হাসান রহমানঃ আসলে এ কাজটি এককভাবে করা সম্ভব নয়। এর জন্য একটি সম্মিলিত উদ্যোগ দরকার। কোনো সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির পরিবর্তে, কোম্পানিগুলোর কমন প্ল্যাটফরম থেকে এটি করা অনেক সহজ। অনেক বেশি কার্যকরও বটে। তাই আমি মনে করি একটি কমন প্ল্যাটফরম থেকে বিদ্যমান বিভিন্ন বাধা থেকে উত্তরন, সেক্টরের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক সংস্থার সাথে আলাপ-আলোচনা, মিউচুয়াল ফান্ড ইন্ডাস্ট্রির জন্য নীতি সমর্থন আদায় করা এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের প্রচার প্রচারণাসহ নানা কাজ সম্মিলিতভাবে করা যেতে পারে।

About the author

Pujibazar Express

Leave a Comment