গেল সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ফ্লোর প্রাইস ইস্যুতে ব্যাপক দরপতন দিয়ে লেনদেন শেষ হয়। আজ সপ্তাহের শুরুর দিনটিও সেই আতঙ্ক কাটিয়ে উঠানো সম্ভব হয়নি। যদিও নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফ্লোর প্রাইসের ইস্যুতে সিদ্ধান্তে সংশোধন করেছে। কিন্তু সেই সংশোধনেও কাজ হয়নি। ব্যাপক দরপতন দিয়ে আজ সপ্তাহ শুরু হয়েছে
এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ১১ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.৭১ শতাংশ বা ৯০.০৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৬৪.৭০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২০.০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৭৭.৬১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৩৭.৪৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৫২.৯২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৪টির, কমেছে ২৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১১ কোটি ৮৫ লাখ ৪০ হাজার ৩৩২টি শেয়ার ৯১ হাজার ৩৫২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৪৫৬ কোটি ৫৫ লাখ ৩ হাজার টাকা।
গত কার্যদিবসে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.৫৪ শতাংশ বা ৮২.৫৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছিল ৫ হাজার ২৫৪.৭৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৬.৫০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করেছে ১ হাজার ১৯৭.৬৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২০.৭৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করেছে ১ হাজার ৯৯০.৩৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৪৭টির, কমেছিল ২৬৪টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩৫টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৪ কোটি ৭ লাখ ৭২ হাজার ৮১৩টি শেয়ার ১ লাখ ৬ হাজার ৫৭৫ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৪৭৫ কোটি ৮৭ লাখ ৭৯ হাজার টাকা।
সে হিসেবে আজ লেনদেন কমেছে ১৯ কোটি ৩২ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.৬২ শতাংশ বা ২৪৭.৪৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৯৮৩.৬০ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ১.৬৪ শতাংশ বা ১৫০.৬৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৩৯.৭৭ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ১৯২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৬টির, কমেছে ১৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৪৪ লাখ ৫৯ হাজার ৭৯৭ টাকা।